পরিবেশ আন্দোলন
পরিবেশ আন্দোলন
Environmental movement, Environmental movement History,Time Line of Environmental movement,chipko movement, normoda bancho andolon,silent vally project, চিপকো আন্দোলন,নর্মদা বাঁচাও আন্দোলন,সাইলেন্ট ভ্যালি পরিকল্পনা,পরিবেশ আন্দোলন
ভূমিকা ঃ-পরিবেশ আন্দোলন বলতে বোঝায় পরিবেশের সমস্যা গুলো সমাধান করা ও পরিবেশের মান উন্নয়নের জন্য আন্দোলন করা অর্থাৎ পরিবেশের মূল উপাদান গুলি যেমন প্রাণী ,উদ্ভিদ,বনভূম, পশুপাখি ও অবায়ুজীবী জীব ইত্যাদির মধ্যে যে পারস্পরিক সহযোগী সম্পর্ক আছে তা বজায় রাখা।
![]() |
GREEN FOREST |
চিপকো আন্দোলন:
আধুনিক সভ্যতা ও পরিবেশের সংরক্ষণে খুব গুরুত্বপূর্ণ বিশনয়দের গল্প। তবে এটা ঠিক গল্প না, সত্যি ঘটনা। রাজস্থানের প্রায় সাড়ে পাঁচশাে বছর আগে জামভাজি নামে একজন খুব জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি মানুষকে পরিষ্কার-পরিছন্ন ও শান্তিতে থাকতে আর পরিবেশ ভালাে রাখতে ভালাে উপদেশ দিতেন। তাঁর শিষ্যরা উনত্রিশটা উপদেশ মেনে চলত বলে তাদের বিনয় বলা হয়। বিশ মানে কুড়ি আর নয় যােগ করলে। বিশনয়রা অকারণ গাছপালা কাটে না। কোনাে পশুপাখির ক্ষতি করে না। তাদের গ্রামের আনাচে কানাচে হরিণ ময়ূর ঘুরে বেড়ায়। একবার রাজার লােকেরা তাদের গ্রামের গায়ে লাগা এক জঙ্গলে। গাছ কাটতে এলে, বিশনয়ি মেয়েরা। গাছদের জড়িয়ে ধরে বলে- তারা গাছ কাটতে দেবে না। সৈন্যরা রেগে গিয়ে হুকুম দিলাে বিশনয়িরা গাছ না ছাড়লে অস্ত্র চালাবে। কিন্তু, বিশনয়িরা গাছকে জড়িয়ে ধরে প্রাণ দিলাে।
নর্মদাবাঁচাওআন্দোলন:
সাইলেন্টভ্যালিপরিকল্পনা:
এই আন্দোলনের মুখ্য ভূমিকা নিয়েছিলেন কেরালা শাস্ত্রীয় সাহিত্য পরিষদ যেটা একটা এনজিও সংস্থা এছাড়া কবি সুগাতা কুমারি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন।
Organization of Programmes Environment Awareness:
পরিবেশ সচেতনতার সংজ্ঞা হিসাবে বলা যায় এটি সামাজিক গােষ্ঠী বা ব্যক্তিকে পরিবেশ সম্পর্কে নানা ধরনের অভিজ্ঞতা অর্জন করতে এবং পরিবেশের পথমিক বােধগম্যতা সম্পর্কে ও সেই সম্পর্কিত বিভিন্ন সমস্যা বিষয়ে জ্ঞানলাভ করতে সাহায্য করে। বিশ্বের বিভিন্ন শিক্ষাব্রতী মানুষ ও পরিবেশবিদগণ পুনঃপুন নির্দেশ করেছেন যে, পরিবেশগত বিপর্যয়ের যে-কোনাে সমাধানে পরিবেশ সচেতনতা ও গভীর পরিবেশ বােধ প্রয়ােজন যা সর্বস্তরের শিক্ষাব্যবস্থার সঙ্গে ওতপ্রােতভাবে জড়িয়ে রয়েছে। পরিবেশ শিক্ষা এবং পরিবেশ সচেতনতা অনেকক্ষেত্রেই একই অর্থে ব্যবহার করা হয়, যদিও এই দুটি বিষয় তাৎপর্যগতভাবে ভিন্ন ধারণা পােষণ করে। পরিবেশ শিক্ষার মধ্যে প্রাকৃতিক ও জৈবিক বিজ্ঞান, ভূগােল, কৃষিবিজ্ঞানকে সংশ্লিষ্ট করা হয়। কিন্তু পরিবেশ সচেতনতার মাধ্যমে পরিবেশের কল্যাণবিষয়ক দক্ষতা ও প্রয়ােগ সংক্রান্ত উন্নতি আলােচিত হয়।
পৃথিবীর জীবনধারক পরিবেশে বিভিন্ন বাস্তুতন্ত্রের গতিশীল স্থায়িত্ব এবং পুষ্টিসাধন ইত্যাদির পূর্ণ অস্তিত্বের জন্য বাস্তুতন্ত্রের মধ্যে জীববৈচিত্র্যের পরিকাঠামাে সংরক্ষণ অত্যাবশ্যক। বাস্তুতন্ত্রের স্বতন্ত্র জীবসমূহ পরস্পরের অধীন অর্থাৎ কোনাে জীবই বিচ্ছিন্ন নয়। প্রতিটি জীবই খাদ্য, বাসস্থান, জৈবিক ক্রিয়া, বিনােদন ইত্যাদির জন্য একে অপরের উপর নির্ভরশীল। যে বাস্তুতন্ত্রের জীববৈচিত্র্য যত বেশি, তার স্থায়িত্ব তত বেশি। কমসংখ্যক জীব সংক্রান্ত ও স্তররেখিত বাস্তুতন্ত্রের স্থায়িত্ব খুবই কম। সুতরাং মানবপ্রজাতির স্থায়িত্ব বাড়ানাের জন্য পৃথিবীর জীবনধারণের স্থায়িত্বের সংরক্ষণ আবশ্যিক। এই কারণে সব ধরনের পরিবেশ সংরক্ষণ সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির অত্যন্ত প্রয়ােজন।
পরিবেশ শিক্ষার গুরুত্ব:
মনুষ্যকৃত আন্তর্জাতিক সীমারেখা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশসমূহকে বিচ্ছিন্ন করতে সক্ষম হলেও প্রাকৃতিক পরিবেশ সংক্রান্ত বিষয়সমূহের ক্ষেত্রে তা পথিবীব্যাপী পরিব্যাপ্ত হয়। জলবায়ু, সমুদ্রস্রোত অথবা তা গুদজগতে কোনো পরিবর্তন উপমহাদেশে এবং সারা পৃথিবীতে উল্লেখযােগ্য প্রভাব ফেলে। যখন আমরা সারা ডে একই প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যবহার করে চলেছি তখন এমন বিশ্ব নাগরিকত্ব বলা প্রয়ােজন যারা বিশ্বভাবনায় ভাবিত হয়ে স্থানীয়ভাবে কাজ করবে। উপলদ্ধি না করে নিজস্বার্থের প্রয়ােজনে আমরা পরিবেশের অতিরিক্ত ব্যবহার পরিবেশগত সমস্যার সমাধানে প্রয়ােজনীয় দক্ষতা, মনােভাব ও বিভিন্ন উনীত করতে পরিবেশ শিক্ষা সহায়তা করবে। পরিবেশ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ গলি বপায়ণে মানুষ তাদের নিজস্ব মতামত জানাতে পারবে। মানুষ কোনাে সামগ্রী বর পক্ষে অথবা বিপক্ষে মত প্রকাশ করতে পারবে এবং নানা বিষয়ে প্রশ্ন করবে।
National Environmental Awareness Campaign, NEAC 1986:
ভারত সরকারের পরিবেশ ও বনমন্ত্রকের দায়িত্বে পরিচালিত এই কর্মসূচি জাতীয় কর্মসূচি হিসাবে 1986 খ্রিস্টাব্দে শুরু হয়, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল সমাজের সকল স্তরে পরিবেশ সচেতনতার প্রসার ঘটানাে। এই প্রকল্পের অধীনে ছিল বহু বিদ্যালয়, বেসরকারি সংস্থা, মহাবিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণা সংস্থা, নারী ও যুব সংস্থা, প্রভৃতি। সারা দেশে পরিবেশ সচেতনতার কর্মসূচি সংগঠিত করার জন্য যাদের অর্থসাহায্যও দেওয়া হয়। এই কর্মসূচির মধ্যে ছিল পদ্যাত্রা, র্যালি, জনসভা, সেমিনার, প্রতিযােগিতা ইত্যাদি। প্রচার বলতেও বােঝায় একপ্রকার পরিবেশ শিক্ষার উৎস উপাদানগুলির আয়ােজন ও বিস্তারকে। জনসংখ্যার বিভিন্ন গােষ্ঠী এই ধরনের প্রচারে যাত্রা করেছে যেমন-শিক্ষক, শিক্ষার্থী, আদিবাসী ও গ্রামীণ গােষ্ঠী ইত্যাদি। NEAC-এর অংশ হিসাৰে 1986 খ্রিস্টাব্দ থেকে দেশব্যাপী বিদ্যালয় কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হচ্ছে পরিবেশ ও বনমন্ত্রক ও উৎকর্ষতা কেন্দ্রের মাধ্যমে।
ভারতবর্ষেঅনেকগুলিপরিবেশ আন্দোলন গড়ে উঠেছিল যথা -
Conserve Nature
Imagine being a small animal. You've just moved into your new house under the perfect tree along with your family. Looking around, you see green forest and know you can find plenty of food,water,friends ,clean purified atmosphere and live happily with your family. But one day you hear a loud sound and you see all the trees are being cut down by people, and yours is next. In this time that forest has no trees left and your family and you have no place to go.A huge amount of percent of plants and animals that alive in forest homes and they can't survive in any other kind of habitat.
Trees are most most important for all kind of life on Earth, but trees are being cutting down in huge numbers through deforestation. Deforestation is the process of cutting or removing a huge amount of trees from a forest . Stop deforestation, more than half of our plant and animal species will become extinct. All Rainforests like amazon are the oldest ecosystems on Earth and they are impossible to replace. they took millions of years for rain forests to develop... how can we change them with the deforestation.
Best places to visit in TARAPITH
তথ্য সূএঃ-
1.পরিবেশ
ডক্টর অনীশ চট্টোপাধ্যায়,
2.পরিবেশ বিদ্যা, দ্বাদশ শ্রেণী
ড়ঃ অলকা দেবী।
3.google search..
4.সমাজবিজ্ঞান শিক্ষণ পদ্ধতি ভূগোল ঃড়ঃ মহাদেব ঠাকুর চক্রবর্তী ও পিউ রায়।
good.
ReplyDelete