আর্সেনিক ও আর্সেনিক দূষণ: সচেতনতা ও প্রতিকার,MCQ
আর্সেনিক ও আর্সেনিক দূষণ: সচেতনতা ও প্রতিকার
Bee with Flower |
আর্সেনিক ও আর্সেনিক দূষণ (What is Arsenic and Arsenic Pollution?)
আর্সেনিক মুলত একটি মৌলিক পদার্থ । জলে স্বল্পমাত্রায় থেকে থাকে । মাত্রাতিরিক্ত আর্সেনিক দ্বারা জল ও মৃত্তিকা জীত হওয়াকে আর্সেনিক দূষণ বলে । যদিও জলে আর্সেনিক দূষণের ফলাফল মারাত্মক । আর্সেনিক এর রাসায়নিক সংকেত - As ,পারমাণবিক সংখ্যা -৩৩।এটি একটি মৌলিক পদার্থ এর কোনো রং ,গন্ধ ও স্বাদ নেই । আর্সেনিক ধাতুর সঙ্গে বিক্রিয়া করে বিভিন্ন বিষাক্ত ধাতব যৌগ তৈরি করে যেমন আর্সিন গ্যাস ,আর্সেন অক্সাইড ও আর্সিনাইটস ইত্যাদি উদ্ভিদ ,প্রাণী,মানুষ ও পরিবেশের ক্ষতি করে । বিভিন্ন কীটনাশক ও আগাছানাশক, যেমন- লেড আর্সেনেট, ক্যালশিয়াম আর্সেনেট, সোডিয়াম আর্সেনেট,প্যারিস গ্রিন ইত্যাদি যৌগ গুলি আর্সনিক দূষণ ঘটায় ।সোনা সিসা নিষ্কাশনের সময় ও কয়লার দহনে আর্সনিক পরিবেশে মুক্ত হয় ।
আর্সেনিক দূষণের কারণ
আর্সেনিক বংশগত রোগ নয়। স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেশি, প্রতি লিটার পানিতে ০.০৫ মিলিগ্রামের বেশি পানি থাকলে তা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। কোন রঙ নেই এবং এটি মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। আমাদের দেশের অধিকাংশ এলাকায় টিউবওয়েলের পানিতে আর্সেনিক পাওয়া যায়। টিউবওয়েলের পানি বা রান্নায় আর্সেনিকযুক্ত পানি ব্যবহার করলে আর্সেনিকের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। পানিতে আর্সেনিক আছে কি নেই, তা খালি চোখে মূল্যায়ন করা যায় না, এ কারণে আমরা প্রায়ই আর্সেনিকযুক্ত পানি বা রান্নায় ব্যবহার করি।আর্সেনিক দূষণের প্রধান কারণ হলো শিল্পীয় কার্যকলাপ এবং কৃষি। অনেক ক্ষেত্রেই শিল্পের বর্জ্য, খনন কার্যক্রম, এবং রাসায়নিক সার ব্যবহারের ফলে মাটিতে আর্সেনিকের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও, ভূগর্ভস্থ জলাশয়ে আর্সেনিকের উচ্চমাত্রা সাধারণত প্রাকৃতিক কারণে ঘটে। অনেক দেশে, বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ার কিছু অঞ্চলে, পানির উৎসে আর্সেনিকের উচ্চমাত্রার উপস্থিতি একটি গুরুতর সমস্যা।
আর্সেনিক পরিচিতি এবং সমস্যা
আর্সেনিক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি গ্রহণ করায় তা ধীরে ধীরে তার শরীরে জমা হতে থাকে এবং মানুষের মধ্যে আর্সেনিক তৈরি করে। সাধারণত 6 মাস থেকে 20 বছর বা তারও বেশি ক্ষেত্রে আর্সেনিকের লক্ষণ দেখা যায়। কতদিন দেখা যাবে তা নির্ভর করে মানবদেহে রোগ প্রতিরোধের ওপর।মূলত আর্সেনিক নানাভাবে মানুষের শরীরে প্রবেশ করতে পারে। যেমন বাতাসের মাধ্যমে, শ্বাসনালী দিয়ে, পানি ও খাবারের মাধ্যমে এবং ত্বকের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করতে পারে। অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় ভারতে আর্সেনিকের ঝুঁকি অনেক বেশি। সচেতনতা বৃদ্ধি এবং আর্সেনিকমুক্ত পানি নিশ্চিত করার মাধ্যমে আর্সেনিকজনিত রোগ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব।
আর্সেনিক (Arsenic) একটি রাসায়নিক উপাদান যা পরিবেশে প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া যায়, এবং এটি খাদ্য, পানি, এবং মাটিতে বিদ্যমান। এটি একটি টক্সিক (বিষাক্ত) মৌল যা দীর্ঘকাল ধরে উচ্চমাত্রায় গ্রহণ করলে মানব স্বাস্থ্যে গুরুতর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। আর্সেনিক দূষণ বিশেষভাবে উদ্বেগজনক কারণ এটি মানব দেহের বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্রমকে প্রভাবিত করতে সক্ষম।
আর্সেনিকের সহনীয় মাত্রা-
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মান অনুযায়ী, প্রতি লিটার পানিতে আর্সেনিকের সহনীয় মাত্রা 0.11 মিলিগ্রাম, আর্সেনিকের সহনীয় মাত্রা 0.05 মিলিগ্রাম (0.05 মিলিগ্রাম) প্রতি লিটার পানিতে 0.05 মিলিগ্রামের বেশি হলে ভারত সরকার ব্যবহার করতে পারবে না। পানীয় বা রান্নার জন্য। প্রাথমিক পর্যায়ে ভারতে আর্সেনিক দূষণ, কীটনাশক ব্যবহার, প্ল্যান্টের বিদ্যুতায়ন বোর্ডের উৎপাদিত বিদ্যুৎ উৎপাদন, আর্সেনিক যৌগ ইত্যাদির কারণে এই সমস্যা দেখা দিলেও পরবর্তীতে বিভিন্ন গবেষণায় গবেষকরা বলেছেন যে। এত বিস্তীর্ণ এলাকার দূষণ সব উৎস থেকে প্রায় অসম্ভব এবং অবশেষে গবেষকরা একটি বিকল্প তথ্য দেন। বিভিন্ন উৎস থেকে আর্সেনিক রস এইভাবে আর্সেনিক ভূগর্ভস্থ পানিতে ছড়িয়ে পড়ে।আবিষ্কারক
ভারতবর্ষের পশ্চিমবঙ্গে দীপঙ্কর চক্রবর্তী প্রথমেই আর্সেনিক দূষণের ফলাফল সম্বন্ধে বিবিধ কথা বলেন ও বিষয়টিকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরেন । 1988 খ্রিস্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গে গবেষণা শুরু করেন । ইদানিং পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যেমন -ভারত, বাংলাদেশ রাশিয়া, তাইওয়ান, আর্জেন্টিনা , চিলি ইত্যাদিবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে জলে আর্সেনিকের মাত্রা প্রতি লিটারে 0.05 মিলিগ্রাম থাকলে তা মানুষের জন্য ক্ষতিকর ।জলে আর্সেনিক দূষণের জন্য মাটির গভীরে অতিরিক্ত আর্সেনিকযুক্ত স্তরের প্রভাব আছে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন ।দেখা যায় যে অ্যালুমিনিয়াম ও লোহার পরিমাণ বেশি থাকলে মাটিতে আর্সেনিকের পরিমাণ বেশি হওয়ার সম্ভাবনা।
আর্সেনিক যে যে কাজে ব্যবহৃত হয়-
১.পশুপালনের কাজে রোগ নিবারণকারী ওষুধ হিসাবে ,২.কাষ্ঠ শিল্প সংরক্ষক রাসায়নিক উপাদান হিসেবে,৩.রং উৎপাদনে ,সাবান উৎপাদনে ,কাচের সামগ্রী উৎপাদনে ,ইলেকট্রনিক্স শিল্পে ,ব্যাটারি নির্মাণে ব্যবহৃত হয় ।৪.ঔষধ শিল্পে আর্সনিক ব্যবহৃত হয় ।
মানুষের ওপর আর্সেনিক দূষণের প্রভাব (Influence of Arsenic Pollution in Human)
১.আক্রান্ত শরীরেরউপর ছোট ছোট কালো দাগ দেখা যায় ও অমসৃণ হয় কালো হয়।২.জিহ্বা ও মুখে ঘা পর্যন্ত দেখা যায়।৩. হাতের পায়ের তালুতে শক্ত গুটি দেখা যায় সাদা দাগ দেখা যায় ও ফুলে ওঠে চুলকানির এমন কি ক্যান্সার হতে পারে। হাতে পায়ে অসংখ্য নখের সাদা দাগ দেখা যায় একে ‘মিজ রেখা’ বা ‘অল্ডরিচ মিজ লাইন’ (Mess Line; Aldrich Mess Line) বলে ।৪. ফুসফুসে প্রদাহ ,এসমা ,ব্রংকাইটিস৫.লিভার বড় হয়ে যায়৬.মূত্রনালী মূত্রথলিতে রোগ দেখা যায়৭.আমাশয় ও রক্ত বমি হয়৮.পায়ের পাতায় যে কালো রঙের ঘা হয়,তাকে ব্র্যাক ব্ল্যাক ফুট ডিজিজ (Black foot disease) বলে।
৯.আর্সনিকোসিস (Arsenicosis)রোগ হয়,এর লক্ষণ গুলি হল -শারীরিক অবসাদ,দুর্বলতা,হাত পা ঝিন ঝিন করা,পেশীতে টান ধরা ইত্যাদি।(Arsenic contamination is found in tube-well water in arsenic-infected areas and in India more people live in the possibilities of arsenic pollution.
আর্সেনিকের দীর্ঘমেয়াদী প্রদর্শন স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হতে পারে। এর প্রভাবে বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে, যেমন:
চর্মরোগ:আর্সেনিকের প্রভাবে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন চর্মরোগ, র্যাশ, এবং ত্বকের রঙ পরিবর্তন হতে পারে।
ক্যান্সার: আর্সেনিক ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়, বিশেষ করে ত্বক, মূত্রাশয়, এবং ফুসফুসের ক্যান্সার।
হার্টের সমস্যা: আর্সেনিকের দীর্ঘমেয়াদী প্রভাবে হৃদরোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
নিরবচ্ছিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি যেমন অগ্নাশয়, লিভার, এবং কিডনির সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
ALSO READ : বায়ু দূষণের কারন ও ফলাফল।
আর্সেনিক আক্রান্ত রোগের লক্ষণ-
সাধারণত কালো দাগ দেখা যায় বা ত্বক কালো হয়ে যায়। তালুর হাত ও পায়ের পাতা শক্ত হয়ে যায় এবং ছোট কিউবের মতো দেখা যায় যা পরে কালো হয়ে যায়। বমি বমি ভাব হতে পারে। খাদ্যের অসুখ, পাতলা পায়খানা, রক্তপাত, মুখ দিয়ে রক্ত পড়া, মুখ দিয়ে রক্ত পড়া। অবশেষে, কিডনি, লিভার এবং ফুসফুস বৃদ্ধি পায় এবং একটি টিউমারে পরিণত হয়। হাত ও পায়ের মাথার ত্বকে এবং কাঁটা এবং কাঁটা ত্বক, পেশী এবং ফুসফুসের ক্যান্সার হতে পারে। আবার কিডনি ও লিভার অকেজো হয়ে যেতে পারে। পেটে ব্যথা, মাথাব্যথা এবং জন্ডিস হতে পারে।
উদ্ভিদদেহে আর্সনিক দূষণের প্রভাব (Influence of Arsenic Pollution in Plant)
১. কোশ ক্ষতিগ্রস্থ হয় ।
২.উদ্ভিদের বৃদ্ধি ব্যাহত হয় ।
৩.উদ্ভিদদেহে মৌলবিপাক বাধা পায় ।
ALSO READ : দূষণের কারণ ও ফলাফল
আর্সনিক দূষণের মুক্ত জল পেতে কী করব ?
আর্সেনিক আক্রান্ত রোগীকে আর্সেনিকমুক্ত পানি পান করতে হবে। বর্ষাকালে বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও সংগ্রহ করা যায়। আর্সেনিক আক্রান্ত রোগীর খাবারে কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই তবে ফল ও পুষ্টিকর খাবারের চেয়ে শাকসবজি বেশি খেতে হবে। আর্সেনিক রোগের প্রাথমিক লক্ষণ দেখা দিলে অবিলম্বে চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিতে হবে।আপনিআর্সেনিক দূষণ থেকে রক্ষা করার জন্য টিউবাল বসানোর আগে মাটির নিচের মাটিতে আর্সেনিকের মাত্রা পরীক্ষা করে দেখতে হবে। পুরাতন টিউবওয়েলের পানিতে আর্সেনিকের মাত্রা এবং আশেপাশের পানিতে আর্সেনিকের মাত্রা পরীক্ষা করতে হবে। পানিতে আর্সেনিকের মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তা লাল। আর স্বাভাবিকের চেয়ে কম পেলে সবুজ রং। পানীয় বা রান্নার জন্য লাল রঙের টিউবুল ব্যবহার করা যাবে না। আর্সেনিকের পানি ফুটানো যাবে না, কারণ আর্সেনিকের দূষণ শুধু দূর হয় না, পানি শুকিয়ে আর্সেনিকের ঘনত্ব আরও বাড়বে।
প্রতিরোধ ও সমাধান
আর্সেনিক দূষণ প্রতিরোধের জন্য কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে:
1.পানির পরীক্ষা: পানির উৎস নিয়মিত পরীক্ষা করা উচিত। বিশেষত, যদি পানির উৎস ভূগর্ভস্থ হয়, তবে আর্সেনিকের উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য পরীক্ষা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
2.বিকল্প পানি ব্যবহার:যদি পানির উৎসে আর্সেনিক পাওয়া যায়, তাহলে পরিষ্কার ও নিরাপদ পানির উৎস ব্যবহার করতে হবে। রেইন ওয়াটার হারভেস্টিং বা সুরক্ষিত পাবলিক পানির ব্যবস্থা গৃহীত হতে পারে।
3. অন্য পানীয়: স্বাস্থ্যসম্মত পানীয় ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া উচিত, যেমন বোতলজাত পানি অথবা পরিষ্কার নলবাহিত পানি।
4.কৃষি: আর্সেনিকযুক্ত সার এবং রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করা এবং বিকল্প সার ব্যবহারের চেষ্টা করা।
5.স্বাস্থ্য পরামর্শ: যারা আর্সেনিক আক্রান্ত অঞ্চলে বসবাস করেন, তাদের নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে তাদের স্বাস্থ্যের অবস্থার মূল্যায়ন করা উচিত।
উপসংহার
আর্সেনিক দূষণ একটি গুরুতর সমস্যা যা মানব স্বাস্থ্যের ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে। এ সমস্যা থেকে রক্ষার জন্য সচেতনতা বাড়ানো এবং সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা অপরিহার্য। আমাদের সবাইকে এই বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে এবং ব্যক্তিগত এবং সামাজিক উদ্যোগের মাধ্যমে আর্সেনিক দূষণের প্রভাব কমাতে প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
আর্সেনিক ও আর্সেনিক দূষণের MCQ
1.রক্ত রসে হিমোগ্লবিন থাকে—a.পাহাড় b. হ্রদ c.আগ্নেয়গিরি d.পচাপুকুর।
Kilauca,Volcano,Hawaii |
5.পরিবেশ শিক্ষার ক্ষেএে শিক্ষামূলক ভ্রমণ হল –?
b.শ্রুতি নির্ভর সহায়ক উপকরন।
d.সক্রিয়তা ভিওিক সহায়ক উপকরন।
a.বায়োমাস b. কয়লা c.পেট্রোলিয়াম d.ইউরেনিয়াম।
a. রাইবোজম b. গলগি বস্তু c. নিউক্লাস d. লাইসজোম
a.TRAVEL থেকে b. TRAVAIL থেকে c. TRAVELL থেকে d. TRAVELE থেকে।
11.সোনালী চতুর্ভুজ পরিকল্পনা কবে হয়----?
a.1999 সালের 2 nd january
b.19992 সালের 2nd october
c.1999 সালের 2 nd september
d.1999 সালের 2nd february
a.0.04 mg/lit b. 0.03 mg/lit c. 0.05 mg/lit d. 0.06 mg/lit
- পরিবেশ বই,ড অনীশ চট্টোপাধ্যায়
- পরিবেশবিদ্যা বই, ড অলোকা দেবী
- উচ্চতর জীববিদ্যা, সেন,মিদ্যা ,সাঁতরা।
- বাংলা ব্লগ,মনুযুর-মুর্শিদ।
- ছবি- pixabay.com
POST টি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।POST টি যদি ভালো লেগে থাকলে comment ও share করার অনুরোধ রইল।
[…] ALSO READ : আর্সেনিক ও আর্সেনিক দূষণ […]
উত্তরমুছুন[…] আর্সেনিক ও আর্সেনিক দূষণ (What is Arsenic and Arsenic Poll… […]
উত্তরমুছুন